নবির হোসেন রূপগঞ্জ উপজেলার হাটাব আতলাশপুর এলাকার আব্দুল্লাহ মিয়ার ছেলে। নবির এলাকাতে ক্ষুদ্র ব্যবসা করতেন বলে জানা যায়। এসআই ফরিদ আহাম্মেদ জানান, দুপুর ১টায় রূপগঞ্জ উপজেলার কায়েতপাড়া ইউনিয়নের চনপাড়া পুনর্বাসন কেন্দ্রের ৬ নম্বর ঘাটে শীতলক্ষ্যা নদীতে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির গলিত মরদেহ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেন। পরে পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে। খবর পেয়ে বিকেল ৪টায় নবির হোসেনের মা হিরু বানু, ভাবি রুজিনা আক্তার ও ভাই জাকারিয়া মরদেহটি নবিরের বলে শনাক্ত করেন।
নবির হোসেনের ভাই জাকারিয়া জানান, গত ২০ অক্টোবর রাত ৮টার দিকে নিজ বাড়ি হাটাব আতলাশপুর থেকে কাঞ্চন যাওয়ার কথা বলে একই এলাকার সুকুমারের ছেলে উত্তমের সঙ্গে বাড়ি থেকে বের হয়ে আর বাড়ি ফেরেনি নবীর হোসেন। আত্মীয়-স্বজনসহ বিভিন্ন স্থানে খোঁজ করার পরও তাকে পাওয়া যায়নি। নিখোঁজের ২ দিন পর জাকারিয়া বাদী হয়ে রূপগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন।
পরিবারের দাবি, নবির হোসেনকে পরিকল্পিতভাবে হত্যার পর শীতলক্ষ্যা নদীতে ফেলে দেওয়া হয়।
ওসি ইসমাইল হোসেন জানান, লাশটি গলে পচন ধরে গেছে। এ ঘটনায় একটি হত্যা মামলার প্রস্তুতি চলছে।
/এইচকে/