মোজাম্মেল হক বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই কার্যক্রম শুরু হয়েছে। প্রত্যেক শনিবার এ কার্যক্রম চলবে। এতে কোনও অসত্য তথ্য দেওয়া হলে শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে।’
মোজাম্মেল হক আরও বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্ত হতে কোনও পেপারস ম্যান্ডেটরি নয়। যদি সহযোদ্ধারা সাক্ষী দেয় এবং বলে সে ট্রেনিং নিয়েছে এবং যুদ্ধ করেছে, তাহলেই যথেষ্ট। মুক্তিযুদ্ধ বিচ্ছিন্ন কোনও ঘটনা নয়। কেউ একা একা যুদ্ধ করেনি। যে নীতিমালা তৈরি করা হয়েছে, তা অনুসরণ করে যাচাই-বাছাই হলে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা আসার কোনও সুযোগ নেই। তারপরও যদি কোথাও বরখেলাপ হয় তাহলে সেটা বাতিল করে দেওয়ার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রোটারিয়ান এম জামালউদ্দিনের সভাপতিত্বে সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন জেলা রোটারিয়ান গভর্নর মুহাম্মদ আইয়ুব, নিউজিল্যান্ডের প্রাক্তণ গভর্নর পিডিজি সানড্রা ম্যাককারসি, তার নাতনী হান্না রোজ, বন্দর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মৌসুমী হাবিব, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) মতিয়ার রহমান, বন্দর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ রশিদ, বন্দর থানার ওসি আবুল কালামসহ প্রমুখ।
/এআর/