ওসি বলেন, এলাকার আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গোবিন্দপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান নফর শেখের সঙ্গে পরাজিত ইউপি চেয়ারম্যান প্রার্থী ফরিদ মুন্সীর দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। এর আগেও দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। চার দিন আগে নফর শেখের লোকজন অতর্কিত ফরিদ মুন্সীর বাড়ি ও সমর্থকদের বাড়ি ঘরে হামলা চালায়। এর জের ধরে ফরিদ মুন্সীর লোকজন শনিবার সকালে নফর শেখের সমর্থদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় তারা ১০টি বাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে।’ তিনি আরও জানান, এরপরে উভয়পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে দফায় দফায় সংঘর্ষের লিপ্ত হয়। এতে নারীসহ উভয়পক্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হন। আহতদের উদ্ধার করে মুকসুদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
মুকসুদপুর থানার ওসি জানান, পরিস্থিতি এখন শান্ত রয়েছে। ফের সংঘর্ষ এড়াতে এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। তবে এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনও পক্ষ থানায় অভিযোগ করেনি। অভিযোগ করলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
/এমএনএইচ/