স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এসময় বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে খুন করে ইতিহাস থেকে আওয়ামী লীগের নাম নিশ্চিহ্ন করার চেষ্টা করেছে খুনিরা। তবে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের শিগগিরই দেশে ফিরিয়ে আনা হবে, এজন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কাজ করে যাচ্ছে। যে সব খুনি বাইরে অবস্থান করছে তাদের ইতোমধ্যে শনাক্ত করা হয়েছে। এছাড়াও খুনিদের স্থাবর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে এবং অস্থাবর সম্পত্তির খোঁজ করা হচ্ছে। তা দেশের প্রচলিত আইনের মাধ্যমে বাজেয়াপ্ত করা হবে।’
পুলিশ বাহিনী সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, ‘দু’এক জন পুলিশ অপকর্ম করতে পারে। কিন্তু তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘সরকারের কঠোর পদক্ষেপে জঙ্গিদের শক্ত হাতে দমন করা হয়েছে। জঙ্গিরা মুসলমান না, এরা দেশ ও জাতির শত্রু। পৃথিবীর কোনও শক্তি বাংলাদেশের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে পারবে না। বিশ্বের বুকে বাংলাদেশ এখন রোল মডেলে রূপান্তরিত হয়েছে।’
অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হাসিনা দৌলার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ডা. এনামুর রহমান, সাবেক সংসদ সদস্য বেনজীর আহমেদ, সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলী হায়দার, ঢাকা জেলা যুবলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান, ঢাকা জেলা পরিষদের সদস্য ইমতিয়াজ উদ্দিন আহমেদ, ধামসোনা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম, আশুলিয়া থানা যুবলীগের আহ্বায়ক কবির সরকার, যুগ্ন আহ্বায়ক মঈনুলসহ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা।
/এফএস/
আরও পড়ুন- তাদের ইয়াহিয়া খানের বক্তব্য পড়ার পরামর্শ দিলেন প্রধানমন্ত্রী