বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা জামাল হোসেন মিয়ার নেতৃত্বে এ হামলা চালানো হয়েছে বলে দাবি করেছে পুলিশ। তিনি নগরকান্দা উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, জামাল হোসেনের নেতৃত্বে প্রায় শতাধিক লোক ইট ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলায় অংশ নেয়। হামলায় পুলিশসহ প্রায় ২০ জন আহত হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘হামলাকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ প্রায় ১০ রাউন্ড রাবার বুলেট ছোড়ে। পরে সংসদ উপনেতা নিরাপদে তার গ্রামের বাড়ি রসুলপুরে যান।
তবে হামলার কথা অস্বীকার করেছেন জামাল হোসেন। তিনি বলেন, ‘আমি কয়েকদিন যাবত ঢাকায় রয়েছি। আমি শুনেছি দুপুরে স্থানীয় আওয়ামী লীগের দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ চলছিল। তখন সংসদ উপনেতার গাড়িবহর ওইদিক দিয়ে যাচ্ছিল। ওই সময় তিনি হামলার শিকার হন।’
এদিকে ঘটনার পরপরই জেলা প্রশাসক উম্মে সালমা তানজিয়া ও পুলিশ সুপার সুভাষ চন্দ্র সাহা সংসদ উপনেতার বাড়িতে যান।
আরও পড়ুন:
‘ডিম তো পেলামই না, উল্টো মার খেলাম’