নিবার্হী ম্যাজিষ্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি ) সাইদুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশ সোহরাব মিয়ার লাশ উত্তোলন করে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহত সোহরাব হোসেন সরকারপাড়া এলাকার শহিদুল্লাহ মিয়ার ছেলে।
নিহতের স্ত্রী উম্মেহানী বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, গত ৮ জানুয়ারি পূর্ব শত্রুতার জের ধরে উপজেলার মুড়াপাড়া দড়িকান্দি এলাকার এমদাদুল হক পাভেল(৩৮),শহিদ মিয়া (৩৫),আমির খান (৩৪),সবুজ মিয়া ওরফে সম্ভু (৩২)এবং অজ্ঞাত আরও কয়েকজন সোহরাবকে পৌরসভা এলাকায় রড দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। এসময় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করে। অবস্থার অবনতি হলে তাকে রাজধানীর গ্রিনলাইফ হাসপাতালে দীর্ঘ ৯ মাস চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাখা হয়।পরে গত ২৭ সেপ্টেম্বর মারা যান তিনি। ওই দিনই পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
এই ঘটনায় নিহতের স্ত্রী উম্মেহানী বাদী হয়ে গত ২৯ অক্টোবর আদালতে মামলা দায়ের করেন। পরে আদালতের নির্দেশে সোহরাবের লাশ কবর থেকে উত্তোলন করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়।
রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইসমাঈল হোসেন জানান, ‘আদালতের নির্দেশে ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে লাশ উত্তোলন করে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।’