পুলিশ ও স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ৪-৫ দিন দুই গ্রুপের মধ্যে প্রথমে ইফতারি খাওয়া নিয়ে বিবাদ বাধে। পরে তা নিজেরাই মীমাংসা করতে শুক্রবার মাগরিবের নামাজের পর শালিস বসে। পরে তারাবির নামাজের পর সব কথা শোনা হবে এবং মীমাংসা করার সিদ্ধান্ত হয়। এসময় নিহত বাদল সরদার বলেন, যে প্রতিপক্ষ মসজিদের দান বাক্সের ৫ টাকা সফর সরদার জমা না দিয়ে আত্মসাৎ করেছেন। এ নিয়ে বাদল ও সফর সরদারের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এরই জের ধরে তারাবির নামাজ শুরু হওয়ার কিছুক্ষণ পর উভয়পক্ষ নামাজ ছেড়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।
পুলিশ আরও জানায়, সফর সরদার ও তার ছেলেদের হামলায় মাথায় আঘাত পেয়ে মারাত্মক আহত হন। আহত বাদল সরদারকে গোপালগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এলাকার পরিস্থিতি শান্ত রাখতে এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।