এছাড়া জেলার পাংশার সেনগ্রাম গেজ স্টেশন পয়েন্টে বিপদসীমার ৫ সেন্টিমিটার ও রাজবাড়ী সদরের মহেন্দ্রপুর গেজ স্টেশন পয়েন্টে ১ দশমিক ৫০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
এদিকে পদ্মার পানি বাড়তে থাকায় নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল ও ফসলি জমি প্লাবিত হচ্ছে। পদ্মার পানি বৃদ্ধির সঙ্গে জেলার পাংশার হাবাসপুর, কালুখালীর রতনদিয়া, রাজবাড়ী সদরের মিজানপুর, গোদার বাজার, মৌলভী ঘাট, বরাট, গোয়ালন্দের ছোট ভাকলা, দেবগ্রাম ও দৌলতদিয়া ইউনিয়নের বেশ কিছু স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে । ভাঙন কবলিত ওই সবস্থানে বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলার কাজ করছে পাউবো।
রাজবাড়ীর পাউবো’র নির্বাহী প্রকৌশলী মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘পদ্মার পানি দৌলতদিয়া গেজ স্টেশন পয়েন্টে ২৪ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে আজ বিপদসীমার ৩৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়া অন্য দুই পয়েন্টে এখনও বিপদসীমার নিচে রয়েছে।’