সকাল ১০টায় মুন্সিখোলা থেকে অভিযান শুরু করা হয়। পরে আলীগঞ্জ খেলার মাঠ পর্যন্ত অভিযান চালানো হয়।
বিআইডব্লিউটিএয়ের যুগ্ম পরিচালক একেএম আরিফ উদ্দিন বলেন,‘সরকারের নির্দেশনায় আমরা বুড়িগঙ্গা নদীকে দখলমুক্ত করার জন্য আজ ৪৬তম দিনে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেছি। নদীর জায়গা নদীকে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্যই আমাদের এই অভিযান।’
একেএম আরিফ উদ্দিন জানান, উচ্ছেদ স্থাপনাগুলোর মধ্যে পাঁচটি একতলা ভবন, একটি দোতলা ভবন, ১৫টি আধাপাকা ও ২০টি টিনের ঘর রয়েছে। এছাড়া উচ্ছেদ করা বিভিন্ন মালামাল নিলামে বিক্রি করে ১ কোটি ৪৫ লাখ ৮০ হাজার টাকা সরকারের কোষাগারে জমা দেওয়া হয়েছে। এসময় ২ একর সরকারি জায়গা অবমুক্ত করা হয়।
উচ্ছেদ অভিযানে আরও উপস্থিত ছিলেন উপ-পরিচালক মিজানুর রহমান, উপ-পরিচালক কায়সারুল আলম, সহকারী পরিচালক নুর হোসেন ও রেজাউল করিম প্রমুখ।