শিমরাইল মোড়ে যানবাহনের জন্য যাত্রীদের অপেক্ষা করতে দেখা গেছে।
নোয়াখালীগামী যাত্রী আনোয়ার হোসেন জানান, বাসের জন্য সকাল ১১টা থেকে দুপুর একটা পর্যন্ত অপেক্ষ করেছি। দুই একটি বাস আসছে। কিন্ত, ভাড়া বেশি চাচ্ছে। বাসের চালক ও হেলপাররা ইচ্ছেমতো ভাড়া দাবি করছেন।
আরেক যাত্রী আঞ্জুমান আরার অভিযোগ, ‘ঢাকা থেকে বাস দেরি করে ছাড়ছে। যে কারণে এক থেকে দেড় ঘণ্টা ধরে বাসের জন্য অপেক্ষায় বসে আছি। বাসের টিকিট কেটেছি অনেক আগেই। কিন্তু, বাস ঠিক সময়ে আসছে না। যে কারণে শিশু ছেলে-মেয়েদের নিয়ে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।’
সরেজমিন দেখা গেছে, মহাসড়কে যানবাহরের চাপ কম। মানুষের ঢলও গত কয়েকদিনের তুলনায় রবিবার (১১ আগস্ট) কিছুটা কম।
ইন্সপেক্টর শরফুদ্দিন বলেন, ‘ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কাঁচপুর, মেঘনা ও মেঘনা-গোমতি সেতু খুলে দেওয়ায় কোনও রকম যানজট ছাড়াই যানবাহনগুলো গন্তব্যে চলে যেতে পারছে। যে কারণে চালক ও যাত্রীদের মধ্যে স্বস্তি দেখা গেছে।’