সভায় জানানো হয়, পূজা মণ্ডপগুলোতে কোনও হিন্দি বা ইংরেজি গান বাজানো যাবে না, ধর্মীয় সংগীত পরিবেশনের ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। এছাড়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোনও রকম উসকানিমূলক পোস্ট না দেওয়ার জন্য কঠোরভাবে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আজানের সময় কোনও রকম গান বাজানো যাবে না।
জেলার ৩১২টি মণ্ডপের মধ্যে মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলায় পূজা হচ্ছে ৩৮টিতে। এছাড়া টঙ্গীবাড়িতে ৪৮, গজারিয়ায় ১০, লৌহজংয়ে ৩১, শ্রীনগরে ৭৩ ও সিরাজদিখানে ১১২টি পূজা মণ্ডপে শারদীয় পূজা উদযাপন প্রস্তুতি চলছে। জেলার ৩১২টির মধ্যে সাধারণ পূজা মণ্ডপ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে ২০৭টিকে। এছাড়া গুরুত্বপূর্ণ চিহ্নিত করা হয়েছে ৬৬টি ও অতি গুরুত্বপূর্ণ পূজা মণ্ডপ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে ৩৯টিকে। সাধারণ মণ্ডপ থেকে গুরুত্বপূর্ণ মণ্ডপগুলোয় বেশি নিরাপত্তা দেওয়া হবে। এছাড়া পূজারিরা যাতে শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খলভাবে মণ্ডপ দর্শন করতে পারেন সেই লক্ষ্যেও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। গত বছর জেলায় ৩০১ মণ্ডপে দূর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হয়েছিল।