শ্রমিক দলের প্রধান আব্দুর রহমান বলেন, ‘গভীর নলকূপ বসানোর জন্য গর্ত করার পর থেকেই গ্যাসের চাপ অনুভব করি। ২০০ ফুট নিচে যাওয়ার পর এই চাপ আরও বাড়তে থাকে। ওই সময় গ্যাসের বিষয়টি আমাদের মাথায় আসেনি। আমাদের ধারণা ছিল মাটির জন্য হয়তো এমনটি হচ্ছে। ৮০০ ফুট নিচে যাওয়ার পর আমরা গ্যাসের বিষয়টি নিশ্চিত হই। এমনকি আগুন জ্বালিয়ে তা পরীক্ষা করি। এরপর নলকূপ বসানোর কাজ বাদ দেই। এখন সেই গ্যাসে রান্নার কাজ চলছে।
৮নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আলিম জমাদ্দার বলেন, ‘এক সপ্তাহ আগে খালেক মোল্লার বাড়িতে গভীর নলকূপ বসানোর কাজ শুরু হয়। ৮০০ ফুট গভীরে যাওয়া পর গ্যাস ওঠা শুরু হয়। সোমবার থেকে এ গ্যাসের চাপ বাড়তে থাকে। এরপর ওই বাড়ির নারীরা ইট দিয়ে চুলা বানিয়ে সেখানে রান্না শুরু করেছেন। গ্যাসের চাপ ভালো থাকায় রান্নার কাজ সহজেই হচ্ছে। এ খবর শুনে আমি সরেজমিন নিশ্চিত হয়ে ইউএনওকে বিষয়টি জানিয়েছি। ’
কাউন্সিলর আরও জানান, গত মঙ্গলবার বিকেলে ইউএনও মাধবী রায় ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) তরিকুল ইসলাম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
ইউএনও পরিদর্শনের বিষয়টি স্বীকার করে জানান, যথাযথ কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। সেখান থেকে কোনও উদ্যোগ নেওয়া হলে আপনাদের (সাংবাদিক) জানানো হবে।