বৃহস্পতিবার (২ এপ্রিল) সকাল থেকে এই কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু করা হয়। কেরানীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মীর মোবারক হোসাইন এই তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘এখন থেকে কেরানীগঞ্জের কোনও ব্যক্তির করোনার লক্ষণ দেখা দিলে তাকে আর ঢাকায় যেতে হবে না। এই কাজে দুই জন মেডিক্যাল টেকনোলজিস্টকে সরকারিভাবে প্রশিক্ষণ দিয়ে আনা হয়েছে। এছাড়া এই নমুনা সংগ্রহের পরীক্ষার জন্য যে সমস্ত উপকরণ প্রয়োজন সেগুলো স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে সরবরাহ করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘করোনাভাইরাসে আক্রান্তের লক্ষণ দেখা দিলে হাসপাতালে এসে কিংবা হটলাইন নম্বরে (০১৭৩০৩২৪৪০২, ০১৭৯৬৫৭৩১৬৯) যোগাযোগ করতে পারবেন। বাড়িতে গিয়েও নমুনা সংগ্রহ করা হবে। সংগ্রহ করা নমুনা পরীক্ষার জন্য রাজধানী ঢাকার শিশু হাসপাতালে পাঠানো হবে। সেখান থেকে এক থেকে দুই দিনের মধ্যে প্রতিবেদন পাওয়া যাবে।’
তিনি জানান, কেরানীগঞ্জে ১৯৩ জন বিদেশফেরত হোম কোয়ারেন্টিন ছিল। এদের মধ্যে ১৭৬ জন স্বাভাবিক জীবনে ফিরে গেছেন। মাত্র ৩ জনের নমুনা সংগ্রহ করে শিশু হাসপাতালে পাঠানো হয়েছিল। তাদের কেউ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হননি।