জানা গেছে, ইউএনও আসমাউল হুসনা লিজা শুরু থেকেই করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে দিনরাত নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। কেউ করোনা পজিটিভি হলে তার বাড়িতে তিনি নিজেই ফল নিয়ে যেতেন। উৎসাহ জোগাতেন করোনা রোগীকে। আজ এই মহামারি করোনা তার ঘরেই হানা দিয়েছে। প্রথমে তার স্বামী প্রকৌশলী ইসতিয়াক আহমেদ করোনা পজিটিভ হন। এরপর রবিবার তারও করোনা ধরা পড়ে। এই নিয়ে উপজেলায় করোনা রোগীর সংখ্যা দাঁড়ালো ৩৯ জন।
ডা. আবদুস সোবহান জানান, গত বৃহস্পতিবার ইউএনও’র স্বামীর করোনা পজিটিভ হয়। এরপর শুক্রবার ইউএনওসহ তার পরিবারের চার জনের নমুনা সংগ্রহ করে ঢাকায় পাঠানো হয়। পরে রবিবার সকালে চার জনের মধ্যে ইউএনও’র নমুনায় করোনা পজিটিভ আসে। ইউএনও এবং তার স্বামী বাসাতেই চিকিৎসা নিচ্ছেন।