এক্সপ্রেসওয়ের ৪ কিলোমিটারে যানবাহনের ধীরগতি

ঈদের দ্বিতীয় দিনের বিকালে ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা মহাসড়ক হিসেবে খ্যাত বঙ্গবন্ধু এক্সপ্রেসওয়েতে যানবাহনের চাপ বেড়েছে। দক্ষিণবঙ্গের ২১ জেলার মানুষ আজও এই পথে বাড়ি ফিরছেন। এছাড়া ঈদের ছুটিতে পদ্মা সেতু দেখতে ও সেতুর দক্ষিণ প্রান্তের জেলাগুলোর বিভিন্ন বিনোদন কেন্দ্র এবং পর্যটন কেন্দ্রেও রাজধানী ঢাকা ও আশপাশের জেলা থেকে পরিবার-পরিজন নিয়ে আসছেন হাজারো মানুষ। 

এক্সপ্রেসওয়েতে সোমবার (১১ জুলাই) ভোর থেকেই যানবাহনের চাপ লক্ষ করা যায়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চাপ আরও বাড়ে। বিকালে প্রায় ছয় কিলোমিটার সড়ক জুড়ে যানবাহনের জটলা দেখা যায়। তবে সন্ধ্যার পর কিছুটা চাপ কমেছে। 

পদ্মা সেতুর মাওয়া প্রান্তের টোলপ্লাজা থেকে শ্রীনগরের দোগাছি পর্যন্ত ছয় কিলোমিটার এলাকায় যানবাহন খুবই ধীরগতিতে চলতে দেখা যায়। টোল প্লাজায় সনাতন পদ্ধতিতে টোল আদায়ের কারণে সময় লাগছে বেশি।  এ কারণে পদ্মা সেতু মাওয়া প্রান্তের টোল প্লাজায় যানবাহনের সারি রয়েছে এবং টোল প্লাজায় কিছুটা বিলম্ব হচ্ছে দক্ষিণ বঙ্গমুখী যানবাহনগুলোর।  

হাসাড়া হাইওয়ে পুলিশের উপ পরিদর্শক উৎপল দাস বলেন, সোমবার ভোর থেকেই যানবাহনের চাপ ছিল। বেলা বাড়ার পর চাপ আরও বেড়েছে। ছয় কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানবাহন ধীরগতিতে চলছিল। তবে সন্ধ্যার পর চার কিলোমিটার সড়কে ধীরগতি রয়েছে বলে জানান তিনি।