তবে এ ঘোষণার আগে নাটেশ্বরে প্রত্নস্থান পরিদর্শন ও গণমাধ্যমের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন দুই মন্ত্রী। শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় জেলার টঙ্গিবাড়ী উপজেলার নাটেশ্বর গ্রামে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় উপস্থিত ছিলেন বেসরকারি বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন এবং সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর। অগ্রসর বিক্রমপুর ফাউন্ডেশনের সভাপতি ড. নূহ-উল-আলমের সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সংস্কৃতিক সচিব আকতারী মমতাজ, চীনের ডেপুটি অ্যামবাসেডর মি. ইয়াং সি, অধ্যাপক ড. সুফী মোস্তাফিজুর রহামান প্রমুখ।
পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান বলেন,‘একজন পর্যটক ১১ জনের কর্মসংস্থান করেন। তাই নাটেশ্বর তথা বিক্রমপুরে পর্যটন শিল্প বিকাশের ক্ষেত্রে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে।’
এদিকে সংস্কৃতিক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেন, মাটির নিচে ইতিহাস, পুরাকীর্তি চাপা পড়ে ছিল দীর্ঘ শত শত বছর ধরে,অগ্রসর ফাউন্ডেশন মাটি খনন এর মাধ্যমে তা উম্মোচন করেছে।
চীন ও বাংলাদেশের যৌথ প্রত্নতাত্ত্বিক খননে অষ্টোকোণাকৃতি স্তূপের বাহু, কোন এবং অভ্যন্তরীণ অষ্টোকোণাকৃতি স্তূপ, চেম্বার ও মণ্ডপসহ নানা কিছু বেরিয়ে এসেছে।
/জেবি/এসএম/