এর আগে বেলা ১১টায় যশোর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন টিটো। সংবাদ সম্মেলন শেষে তিনি ঢাকার উদ্দেশে ‘শান্তির জন্য পায়ে হাঁটা’ শুরু করেন।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, ঢাকায় যাওয়ার পথে শিক্ষাঙ্গন সন্ত্রাসমুক্ত করতে করণীয় বিষয়ে বিভিন্ন জেলার নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের মতামত সংগ্রহ করবেন তিনি। পরে তা প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করবেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে টিটো বলেন, ‘শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সন্তানকে পাঠিয়ে আজ অভিভাবক নিশ্চিত থাকতে পারছেন না। কিন্তু এভাবে একটি সভ্য সমাজ চলতে পারে না। তাই আমাদের কোনও একটি সিদ্ধান্ত নিতেই হবে। এজন্য আমি শান্তির জন্য পায়ে হাঁটা কর্মসূচি নিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘যাত্রাপথে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের মতামত সংগ্রহ করবো। পরে জাতীয় প্রেসক্লাবে তা উপস্থাপন করা হবে। সর্বশেষ মতামতগুলো ‘গণদাবি’ হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করবো।’
‘প্রধানমন্ত্রীই দেশের শিক্ষাঙ্গন সন্ত্রাসমুক্ত করতে কার্যকর উদ্যোগ নেবেন’ বলে তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন।
যশোরে ব্রাদার টিটো নামে সমধিক পরিচিত মুহাম্মাদ আলী আযম টিটো শহরের লালদিঘি এলাকায় শিশুদের একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ‘ব্রাদার টিটোস হোম’-এর পরিচালক।
আরও পড়ুন-
বিটিআরসির নামে ফোন ও এসএমএস দিয়ে চলছে প্রতারণা
/এফএস/