এ সময় বিএনপি নেতা শহিদুল ইসলামের ব্যবহৃত প্রাইভেটকার ও চারটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়।
আহতরা হলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য সাবেক এমপি অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম, মিরপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল হক, সাধারণ সম্পাদক রহমত আলী রব্বান, পৌর বিএনপির সভাপতি আব্দুর রসিদ ও এনটিভির ক্যামেরাপারসন আশিকুজ্জামান সারপু।
মিরপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল হক বলেন, দুপুর ১২টার দিকে আমরা উপজেলা বিএনপির কার্যালয়ে সদস্য ফরম বিতরণ করছিলাম। এ সময় যুবলীগ ও ছাত্রলীগের কর্মীরা আমাদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও কুষ্টিয়া-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক শহিদুল ইসলামসহ কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হন। একই সময় তারা শহিদুল ইসলামের ব্যবহৃত প্রাইভেটকার ও ৪টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে। এছাড়া বেসরকারি টিভি চ্যানেল এনটিভির ক্যামেরাপার্সন আশিকুজ্জামান সারপুকে মারধর করে তা ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে ফেলে দেয়।
মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম জানান, বিএনপির কার্যালয়ে যুবলীগের কর্মীরা হামলা চালালে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। তবে কার নেতৃত্বে হামলা চালানো হয়েছে তা তিনি জানেন না বলে জানান।
/বিএল/