আনিসুর রহমান বলেন, ‘আমরা প্রথমে তাদের আত্মসমার্পণের আহ্বান জানাবো। এ সময় কয়েকটি মিডিয়ার সাংবাদিকদের সঙ্গে নেওয়া হবে। তবে সবাইকে নেওয়া সম্ভব হবে না।’
এদিকে, সোমবার ১০টা ১৪ মিনিটে সোয়াত টিমের একটি গাড়ি গলির ভেতর প্রবেশ করতে দেখা গেছে। এছাড়া একটি অ্যাম্বুলেন্স পুলিশ হাসপাতালের সামনের রাস্তায় রাখা আছে।
উল্লেখ্য, রবিবার রাত ১০টায় যশোরের ঘোপ নওয়াপাড়া রোডে জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে একটি চারতলা বাড়ি ঘিরে রাখে পুলিশ। জানা গেছে, ওই বাড়িটির মালিক যশোর জিলা স্কুলের শিক্ষক হায়দার আলীর শ্বশুর। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার স্ত্রী ইসমত আরা বাবলী। তারা তিন বোন। পৈত্রিক সূত্রে ওই ভবনের একটি করে ফ্লোর পেয়েছেন তারা। আমার স্ত্রী ওই বাড়ির দ্বিতীয় তলায় দুটি ফ্ল্যাট পেয়েছেন। আর ভবনের নিচ তলা ফাঁকা আছে। আমাদের ফ্ল্যাটগুলোতে দুটি পরিবার ভাড়া থাকে। আমি পাশে আরেকটি বাড়িতে ভাড়া থাকি। রবিবার ভোর চারটার দিকে আমি এক আত্মীয়ের মাধ্যমে জানতে পারি রবিবার রাত ১০টা থেকে বাড়িটি ঘিরে রেখেছে পুলিশ। খবর পেয়ে চলে আসি। কিন্তু আমাকে বাড়িতে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।’
আরও পড়ুন: