হেনা বেগম নওদা বহলবাড়িয়া গ্রামের আব্দুল করিমের স্ত্রী।
আব্দুল করিমের চাচাতো ভাই সাইদুর রহমান মন্টু জানান, হেনা বেগমের সঙ্গে বাড়ির পাশে এক যুবকের অবৈধ সম্পর্ক ছিলো- এমন অভিযোগে বেশ কয়েকদিন ধরে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কলহ চলে আসছিল। এ নিয়ে বেশ কয়েকবার তাদের মধ্যে ঝগড়া হয়। সোমবার সকালে দু’জনের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এরপর আব্দুল করিম বাজারে দুধ বিক্রি করতে গেলে হেনা নিজের ঘরে প্রথমে চার বছরের সন্তান হাসিবুলকে গলাটিপে হত্যা করে। পরে সে নিজে ঘরের আড়ায় গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে।
মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ছেলেকে গলাটিপে হত্যার পর আত্মহত্যা করেন হেনা বেগম।
আরও পড়ুন:
কর্মকর্তারা পান উপহার, টাকার বিনিময়ে মেলে ইলিশ শিকারের অনুমতি!