তিনি বলেন, ‘গতকাল (মঙ্গলবার) থেকে কথা বলা ও খাওয়া ছেড়ে দিয়েছিল। এর আগেও দুইবার এই রকম হয়েছে। তাই ভেবেছিলাম হয়তো সুস্থ হয়ে উঠবে। কিন্তু আম্মু (মুক্তামনি) আমাদের ছেড়ে চলে গেলো। গতকাল ডাক্তার দেখে যাওয়ার পর আম্মুকে বলেছিলাম সদর হাসপাতালে নিয়ে রক্ত দেওয়ার কথা। তখন সে বললো, আমি যাবো।
আজ সকালে আম্মু আমাকে ডেকে বলে পানি দাও। পানি দেওয়ার পর বলে পরে খাবে। এরপর আমার হাতটা ওর বুকের ওপর রাখে। আর কোনও সাড়া শব্দ নেই। পরে দেখি আমার আম্মুজান আর নেই।’
এসময় মুক্তামনির বাড়িতে উপস্থিত পুলিশ সুপার সাজ্জাদুর রহমান বলেন, ‘মুক্তামনির জন্য প্রধানমন্ত্রীসহ সবাই অনেক চেষ্টা করেছেন। তারপর তাকে বাঁচানো গেল না। আমরা ওর (মুক্তামনি) পরিবারের পাশে ছিলাম আগামীতেও থাকবো।’
আরও পড়ুন:
দাদার কবরের পাশেই শায়িত হবে মুক্তামনি
‘দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থার প্রতি একরাশ প্রশ্ন রেখে গেলো মেয়েটি’
ক্রমেই খারাপ হচ্ছে মুক্তামনির অবস্থা!
মুক্তামনির কী অসুখ জানেন না চিকিৎসকরাও!