ধর্ষণের শিকার ওই শিশুটির বাবা জানান, ইটভাটায় কাজ করার জন্য মেয়েকে বাড়িতে রেখে যান তিনি। বাড়িতে কেউ না থাকায় সাজেদুল তার মেয়েটি তুলে নিয়ে তার বাড়িতে নিয়ে যায়। পরে তার মেয়েকে ধর্ষণ করে খাটের নিচে লুকিয়ে রাখে সাজেদুল। এ সময় মেয়ের চিৎকারে তিনিসহ এলাকার লোকজন সাজেদুলের বাড়িতে গিয়ে মেয়েটিকে উদ্ধার করে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
তিনি আরও জানান, তার মেয়েকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে চাইলে সাজেদুল ও তার লোকজন বাধা দেয় এবং মারধর করে। তাদের হামলায় তিনিসহ হাকিম, মোবারক, রোজিনা খাতুন আহত হন।
সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজুর রহামান বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘এ ঘটনায় পুলিশ সাজেদুলকে আটক করেছে। শিশুটির ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।’