কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাক্তার নূরুন নাহার বেগম বলেন, ওই ব্যক্তি তিন দিন ধরে জ্বর, সর্দি ও শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত ছিলেন। হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই তার মৃত্যু হয়। ধারণা করা হচ্ছে, তিনি করানোয় আক্রান্ত হতে পারেন। এজন্য নমুনা সংগ্রহ করা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, ওই রোগীর সংস্পর্শে আসা হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কয়েকজনকে ইতোমধ্যে কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়েছে।