গত ২০ মে ঘূর্ণিঝড় আম্পানের তাণ্ডবে এবং ২০ আগস্ট নদীর জোয়ারের পানি অস্বাভাবিকভাবে উঁচু হয়ে তীব্র স্রোতে এলাকার বেড়িবাঁধ ও রিংবাঁধ ভেঙে এলাকা প্লাবিত হয়। পরে রিংবাঁধ দিয়ে এলাকায় পানি প্রবেশ বন্ধের চেষ্টা করা হয়। কিন্তু নতুন করে রিংবাঁধ ভেঙে ইউনিয়ন দুটির সব গ্রাম এখন নদীর পানিতে ডুবে আছে।
ইউপি চেয়ারম্যান জাকির হোসেন এবং ইউপি চেয়ারম্যান আবু হেনা সাকিল জানান, চলতি অমাবশ্যায় নদীতে পানি ও স্রোত বেড়ে যাওয়ায় ইউনিয়নের ভেতরে পানি ব্যাপকভাবে ঢুকে যাচ্ছে। এতে রাস্তাঘাট, ঘরবাড়িসহ সব স্থানে নতুন করে পানি বাড়ছে। মানুষের দুর্গতি বহুগুণে বেড়ে গেছে। এসব স্থানে রিংবাঁধ রক্ষার্থে এলাকার মানুষ কাজ করে যাচ্ছে।