শরিফুল উপজেলার গোজাকুড়া গ্রামের মতিউর রহমানের ছেলে।
জাহিদুর রহমান জানান,পিইসি পরীক্ষা শুরুর পরপরই উপজেলার ফকিরপাড়া কেন্দ্রের আশেপাশে সন্দেহজনক অবস্থায় ঘোরাফেরা করছিলেন শরিফুল । এসময় তিনি বিষয়টি দেখে তাকে ডেকে পাঠান এবং তার সঙ্গে থাকা মোবাইল ফোন পরীক্ষা করেন। পরে শরিফুলের মোবাইল ফোনে পরীক্ষার হুবহু প্রশ্নপত্র পাওয়া যায়। পরে তাকে কার্যালয়ে নিয়ে এসে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় দুই বছরের বিনাশ্রম কারাদন্ড ও দুই হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়।
তিনি আরও জানান,দণ্ডিত শরিফুল আলম ওই কেন্দ্রের পরীক্ষার্থী তার ছোট ভাইয়ের জন্য প্রশ্নপত্র ফাঁস করেছিল। বিকালে তাকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।