তাবলীগের নীতি নির্ধারণী সুরা সদস্যদের অন্যতম মারকাজ মসজিদের খতিব মুফতি মাওলানা মশিউর রহমান জানান, বগুড়ায় প্রথমবারের মতো এত বড় আয়োজন করা হচ্ছে। এখানে মুসুল্লিদের সুবিধার্থে ২৬ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। তিনি জানান, শুধু দেশের বিভিন্ন জেলার নয়; কানাডা, আমেরিকা, সোমালিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, মরক্কো, অস্ট্রেলিয়াসহ অনেক দেশ থেকে ধর্মপ্রাণ মুসুল্লিরা আসছেন।
মেহমানদের চিকিৎসা সেবায় দুটি চিকিৎসা ক্যাম্প স্থাপন করা হয়েছে। প্রশাসন আইন-শৃংখলা রক্ষায় ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে। তিনি আরও বলেন, ইজতেমায় ইসলামের সুমহান বাণী, তাওহীদ তথা একত্ববাদের দাওয়াত পৌঁছে দেওয়া ও দ্বীন সম্পর্কে সবাইকে জানানোই হচ্ছে তাবলীগের প্রধান কাজ। আয়োজকরা আশা করছেন, ১০ লক্ষাধিক ধর্মপ্রাণ মুসলমান এ ইজতেমায় অংশ নেবেন। ২৬ নভেম্বর শনিবার আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে বগুড়ার বিশ্ব ইজতেমা শেষ হবে।
/এনএইচএন/এফএইচএম/