তবে বাগমারা উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক গোলাম সারোয়ার আবুল বলেন, ‘আমাদের অনুষ্ঠানটাকে জাঁকজমকপূর্ণ করতে পুরস্কারের ঘোষণা করা হয়েছিল,যাতে করে নেতাকর্মীরা উৎসাহিত হন। তবে সে র্যাফেল ড্র করা ঘোষণাটা বাদ দেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘নেতাকর্মীদের উৎসাহিত করার জন্য এবং ভবিষ্যতে যারা ভালো কাজ করবে তাদেরকে পরবর্তীতে লটারির মাধ্যমে পুরস্কৃত করা হবে। এমন ঘোষণা কেন্দ্র থেকে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু বাগমারা উপজেলা আওয়ামী লীগ বিষয়টা এক ধাপ বেশি বুঝেছে। এটা দলের জন্য কখনও শুভ নয়, তাই কেন্দ্রের সঙ্গে আলোচনা করে লটারি ও পুরস্কারের ব্যাপারটি বাদ দেওয়া হয়েছে। তবে অনুষ্ঠানের অন্য প্রোগ্রামগুলো হবে।’