হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. রমেশ চন্দ্র সাহা বলেন, ‘হাসপাতালে ভর্তি ডেঙ্গু রোগীর রক্তের আইজিজি ও আইজিএম পরীক্ষার সুযোগ এতদিন থাকলেও কিটের অভাবে এনএসওয়ান এন্টিজেন টেস্ট সম্ভব হয়নি। কিট পাওয়ার ফলে পরীক্ষাটি এখন এই হাসপাতালেই সম্ভব।’
রমেশ চন্দ্র সাহা জানান, এ পর্যন্ত ১৮ জন রোগী সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এদের ১৬ জন ঢাকাসহ অন্য জায়গা থেকে আক্রান্ত হয়ে সিরাজগঞ্জ এসেছেন। বাকি দু’জনের মধ্যে সোহাগী খাতুন (৫৫) জেলার উল্লাপাড়া ও ব্যবসায়ী এমদাদুল হক খোকন (৩৫) জেলা শহরের এস. এস. রোডের (নুর মসজিদের গলি) নিজ বাসায় আক্রান্ত হন।