গ্রেফতাররা হলেন- ইউপি চেয়ারম্যান ফয়েজ উদ্দিন ও তার সহযোগী উজিরপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা তারেক আহম্মেদ, একই ইউনিয়নের আলাউদ্দিন এবং জাহাঙ্গীর আলম।
পুলিশ সুপার বলেন, ‘ঘটনা জানার পর পুলিশ আজ দিনব্যাপী জেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালায়। দুপুরের পর চেয়ারম্যানের সহযোগী আলাউদ্দিন ও জাহাঙ্গীরকে গ্রেফতার করা হয়। রাত পৌনে ৯টার দিকে নওগাঁ পালিয়ে যাওয়ার সময় সদর উপজেলার আমনুরায় পুলিশের চেকপোস্টে মূল আসামি চেয়ারম্যান ফয়েজসহ তার আরেক সহযোগী তারেক আহম্মেদ ধরা পড়ে।’
এদিকে, শিবগঞ্জ থানার ওসি (তদন্ত) আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘এ ঘটনায় আহত রুবেলের মা রুলি বেগম ফয়েজকে মূল আসামি করে ২২ জনের নামে শিবগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।’
প্রসঙ্গত, পদ্মা নদীর খেয়া ঘাট নিয়ে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) গভীর রাতে শিবগঞ্জ উপজেলার উজিরপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফয়েজ উদ্দিন ও তার লোকজন রুবেল হোসেনকে চোখ বেঁধে তুলে নিয়ে গিয়ে দুটি হাতের কব্জি কেটে ফেলে। বর্তমানে রুবেল রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।