পানি বাড়ায় উপজেলার যমুনা চরের তেকানি, চরগিরিশ, নিশ্চিন্তপুর, মাইজবাড়ী, শুভগাছা, খাস রাজবাড়ী ও নাটুয়ারপাড়ার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে শুরু করেছে। ডুবতে শুরু করেছে ফসলি জমি। পানি বাড়ায় নদী পাড়ের মানুষের মাঝে শঙ্কা শুরু হয়েছে।
কাজিপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রেজাউল করিম জানান, দফায় দফায় বন্যায় কাজিপুরে আউশ এবং রোপা আমন ধানের ক্ষতি হয়েছে। নতুন করে ৬১০ হেক্টর জমির আউশ ও ৪৭৫ হেক্টর জমির রোপা আমনের বীজতলা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এসব ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সরকারের পক্ষ থেকে প্রণোদনা হিসেবে ৯০০ কৃষকের মাঝে বিনা মূল্যে বীজ বিতরণ করেছে উপজেলা কৃষি বিভাগ।
জেলা ত্রাণ ও পুনবার্সন কর্মকর্তা আব্দুর রহিম জানান, পঞ্চম দফায় বন্যা শুরু হলেও আগাম প্রস্তুতি রয়েছে।