রবিবার বিকেলে নগর ভবনের বিপরীতে সিটি চেম্বার নামে নিজস্ব ব্যবসায়িক কার্যালয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে তিনি নিহত হন। লাইসেন্সকৃত নিজ পিস্তল পরিষ্কার করতে গিয়ে তিনি নিহত হন বলে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার একাধিক সূত্র জানিয়েছেন।
তবে পুলিশ টুকুর ব্যবসায় অংশীদার নয়ন ও তরিককে খোঁজ করছে বলেও জানা যায়। বোয়ালিয়া থানার এসি গোলাম সাকলাইন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এসি জানান, অংশীদার দুজনের মোবাইল নম্বর বন্ধ রয়েছে।
টুকু প্রথমে নিজ পিস্তলের গুলিতে মারা গেছেন বলে নিশ্চিত করেছিলেন বোয়ালিয়া থানার ওসি শাহাদাত হোসেন খান।
আরও পড়ুন:
এদিকে রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ জানান, তাকে ফোন করে টুকুর ব্যবসায় অংশীদার নয়ন জানিয়েছেন তার হাত থেকে পিস্তলের গুলি বেরিয়ে টুকুর বুকে বিদ্ধ হলে এই আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু ঘটে।
/এইচকে/