মামলার অন্য আসামিরা হলেন, ডিলার আজাহার আলীর তিন ভাই মোজাম্মেল হক, আবদুল হাই, ও আব্দুল মোতাল্লেব এবং গুদামজাত করে রাখা বাড়ির মালিক মোকারম মৃধা ও শাহ আলম মিয়া। সবাই দক্ষিণ খাটিয়ামাড়ি গ্রামের বাসিন্দা।
বুধবার বিকালে ফুলছড়ি থানার ওসি মো. আব্দুল খালেক জানান, ডিলারসহ তার সহযোগীরা পলাতক থাকায় গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি। তবে পুলিশ তৎপরতা অব্যাহত আছে।
ফুলছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আব্দুল হালিম জানান, আজাহার আলীর ডিলারশিপ বাতিলের প্রক্রিয়া অব্যাহত আছে।
প্রসঙ্গত, পাচারের জন্য ওই কর্মসূচির স্থানীয় ডিলার আজাহার আলী উপজেলার ফজলুপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ খাটিয়ামারী গ্রামের মোকারম মৃধার বাড়িতে ১৫৯ বস্তা ও শাহ আলম মিয়ার বাড়িতে ২৪ বস্তা চাল গুদামজাত করে রাখে। বিষয়টি জানতে পেরে সোমবার দিনগত রাত ১১টার দিকে স্থানীয় জনগণ চালের বস্তাগুলো আটক করে। খবর পেয়ে পুলিশসহ ইউএনও ঘটনাস্থলে গিয়ে মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে চালগুলো জব্দ করেন।
আরও পড়ুন-
মিলারদের কারসাজিতে মোটা চালের কেজি ৪০ টাকা
নারী জেএমবি: কেউ স্বামীর প্ররোচনায়- কেউবা নিজেই
/এফএস/