রমেশ চন্দ্র সেন বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী ঐক্যের প্রতীক। সুতরাং আওয়ামী লীগে কিছুতেই অনৈক্য ও বিভেদ প্রশ্রয় পাবে না। মতান্তর হতে পারে কিন্তু মনান্তর হবে না।’
আওয়ামী লীগকে তৃণমূল পর্যন্ত সুশৃঙ্খল করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে নবনির্বাচিত এ প্রেসিডিয়াম সদস্য বলেন, ‘জনগণের সঙ্গে নেতাকর্মীদের আচার-আচরণের বিষয়টিকে গুরুত্ব দেওয়া হবে। কেননা ১০টি বড় অর্জন, দুটি খারাপ কাজেই ধূলিস্যাৎ হয়ে যায়। আমি সর্বোচ্চ পরিশ্রমের পুরস্কার পেয়েছি। এটা আমার রাজনৈতিক জীবনের সর্বোচ্চ রাজনৈতিক স্বীকৃতি। আমার অভিভাবক প্রধানমন্ত্রী আমাকে এই স্বীকৃতি দিয়েছেন। আমি তার কাছে কৃতজ্ঞ।’
আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী সম্মেলনে যে ডাক দিয়েছেন, তা বাস্তবায়নে শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে শক্তিশালী টিমওয়ার্ক গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন রমেশ চন্দ্র সেন।
এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সহভাপতি অ্যাডভোকেট মকবুল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ সাদেক কুরাইশী, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোশারুল ইসলাম সরকার ও জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মজিদ আপেল প্রমুখ।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ২০তম জাতীয় কাউন্সিলে দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঠাকুরগাঁওয়ের প্রবীণ রাজনৈতিক ব্যক্তি রমেশ চন্দ্র সেনকে প্রেসিডিয়াম সদস্য হিসেবে নাম ঘোষণার পর উল্লাসে ফেটে পড়েন ঠাকুরগাঁও জেলার তৃণমূল নেতাকর্মীরা। গত দু’দিন ধরে চলে আনন্দ মিছিল ও ইউনিয়ন পর্যায়ে মিষ্টি বিতরণ।
/এমএনএইচ/