সোমবার সকাল ১১ টার দিকে তাকে ঠাকুরগাঁও চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হয়। আদালত তাকে জেল হাজতে পাঠিয়ে দেয়।
র্যাব-১৩ এর এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সাইফুল ইসলাম বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে টাকার বিনিময়ে চলমান এইচএসসি পরীক্ষার ভুয়া প্রশ্নপত্র বিতরণের নামে প্রতারণা করে আসছিল। ভুয়া প্রশ্নপত্র ফাঁস সংক্রান্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের একাধিক গ্রুপ, পেজের সক্রিয় সদস্য ও অ্যাডমিন হিসেবে সে দায়িত্ব পালন করত। বিভিন্ন লোকজনকে প্রতারণার উদ্দেশে প্রলুব্ধ করত। সে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হোয়াটস্অ্যাপ, মেসেঞ্জারসহ বিভিন্ন অ্যাপসের মাধ্যমে যোগাযোগ করতো এবং বিকাশের মাধ্যমে প্রতারণার অর্থ লেনদেন করত।
র্যাব জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সাইফুল তার কর্মকাণ্ডের কথা স্বীকার করেছে। সে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার বাঙ্গালীপাড়ার হামিদুল ইসলামের ছেলে।
ঠাকুরগাঁও সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল লতিফ জানান, আটক সাইফুলের বিরূদ্ধে মামলা হয়েছে। তাকে আদালতে সোপর্দ করা হলে আদালত তাকে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।