সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, নিয়ম অনুযায়ী স্বতন্ত্র প্রার্থীতার জন্য এক শতাংশ ভোটারের সম্মতির প্রয়োজন হয়। মনোনয়নপত্রে দাখিল করা ওই এক শতাংশ ভোটারের তথ্যগত ত্রুটির কারণে প্রার্থীতা বাতিল হয় মিনহাজুল ইসসলাম ও রশিদুল ইসলামের। এই দুই প্রার্থী নির্বাচন কমিশনে আপিল করেও প্রার্থীতা ফিরে না পাওয়ায় উচ্চ আদালতে যান। উচ্চ আদালত গত সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকালে তাদের প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেন।
জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা জেলা প্রশাসক বেগম নাজিয়া শিরিন উচ্চ আদালতে তাদের মনোনয়নপত্র বৈধ হওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, ‘আজকে (মঙ্গলবার) তাদের প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।’
আসনটিতে পূর্বে প্রার্থী ছিলেন চারজন। স্বতন্ত্র আরও দুই প্রার্থী বৈধ হওয়ায় প্রার্থী সংখ্যা দাঁড়ালো ছয় জনে। অপর প্রার্থীরা হলেন— আহসান আদেলুর রহমান আদেল (জাপা), আমজাদ হোসেন সরকার ভজে (বিএনপি), আব্দুল হাই সরকার (এনপিপি), শহিদুল ইসলাম (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ)।