খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তার এমন খামখেয়ালি কর্মকাণ্ডে উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের কৃষক ও স্থানীয় জনসাধারণ হতাশা প্রকাশ করেন। উদ্বোধনের দিন শুধু একজন কৃষক ধান বিক্রি করেন। তবে খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা মোফা খারুল ইসলাম বলেন, ডিসি স্যারের নির্দেশে শুধু একজনের কাছে ধান নিয়ে সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়। গুদামে কোন কোন কৃষক ধান দেবেন তার তালিকা তৈরির কাজ চলছে। ক্রয় কমিটির অনুমোদিত তালিকা অনুযায়ী গুদামে ধান দেবেন কৃষকরা। একজন কৃষক ৪০০ কেজি ধান বিক্রি করতে পারবেন। এতে উপজেলার ১১ ইউনিয়নে ১২০০ কৃষক ধান বিক্রি করতে পারবেন গুদামে।