হিলি স্থলবন্দর উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের কোয়ারেন্টাইন প্যাথোলজিস্ট মাহমুদুল হাসান মুসা বলেন, খাদ্যদ্রব্য পণ্যের আমদানির ক্ষেত্রে প্রত্যেক আমদানিকারককে ফি জমা দিয়ে আইপি নিতে হয়। তারপরে সেই আইপির বিপরীতে এলসি খুলে বিভিন্ন দেশ থেকে পণ্য আমদানি করতে পারেন আমদানিকারকরা। তবে উদ্ভিদ সংগনিরোধ অধিদফতর সিদ্ধান্ত নিয়েছে আপাতত ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির জন্য কোনও প্রকার ইমপোর্ট পারমিট ইস্যু করবে না। পরবর্তী নির্দেশ না আসা পর্যন্ত এই অবস্থা বলবৎ থাকবে। সেইসঙ্গে পেঁয়াজ আমদানির জন্য যেসব আমদানিকারকের পুরনো আইপি নেওয়া ছিল, সেগুলোর মেয়াদও তিন মাস পার হওয়ায় বাতিল হয়ে গেছে। এছাড়া যেসব আমদানিকারক পেঁয়াজ আমদানির জন্য আইপি নিয়েছিলেন, তারা পেঁয়াজ আমদানি করেছিলেন কিনা সে বিষয়ে তদন্ত করা হবে।
প্রসঙ্গত, ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে পেঁয়াজের সংকট ও মূল্যবৃদ্ধির অজুহাত দেখিয়ে গত বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে বাংলাদেশে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করে দিয়েছে ভারত।