ওই পরিবারের করোনা আক্রান্ত আরও তিন সদস্য কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। তারাও সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
রাজারহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মকর্তা ডা. শাহিনুর রহমান সরদার জানান, ১ মে তাদের করোনা পজিটিভ আসলে নিজ বাড়িতেই আইসোলেশনে রাখা হয়। পরে দু’বারের টেস্টে করোনা নেগেটিভ আসলে তাদের ছাত্রপত্র দেওয়া হয়।
প্রসঙ্গত, জেলায় এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৫৭ জন। এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ১২ জন।