ইউএনও জানান, ইসলামী ব্যাংকের কুড়িগ্রাম জেলা শাখার সাত কর্মকর্তা-কর্মচারীর করোনা শনাক্ত হয়েছে। আরও পাঁচ জনের নমুনা পরীক্ষার ফল পাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। ফলে ব্যাংকের গ্রাহকদের ঝুঁকি এড়াতে ব্যাংকটি লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়াও অগ্রণী ব্যাংক, কুড়িগ্রাম শাখার পাঁচ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর করোনা শনাক্ত হওয়ায় ব্যাংকটি লকডাউন করা হয়েছে। এই ব্যাংকের আরও কয়েকজন কর্মকর্তার উপসর্গ দেখা দিয়েছে। তবে তাদের নমুনা পরীক্ষার ফল এখনও পাওয়া যায়নি। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ব্যাংক দুটির ব্যাংকিং কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিকবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নজরুল ইসলাম জানান, ব্যাংক দুটির একাধিক কর্মকর্তা করোনায় আক্রান্ত হলেও সেখানে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছিল না। এমনকি ব্যাংক দুটিতে হাত ধোয়ারও কোনও সুব্যবস্থা রাখা হয়নি। আমরা সরেজমিন পরিদর্শন করে এমনই চিত্র পেয়েছি। স্বাস্থ্যবিধির নির্দেশিকা অনুযায়ী শাখা পরিচালনা নিশ্চিত করলে এবং তাদের বাকি সদস্যদের নমুনা পরীক্ষার ফল পর্যালোচনা করে পরবর্তীতে ব্যাংকের কার্যক্রম চালানোর অনুমতি দেওয়া হবে।