সিলেট আদালতের সহকারী কমিশনার (প্রসিকিউশন) অমূল্য কুমার চৌধুরী জানান, গত ৬ মার্চে দক্ষিণ সুরমা উপজেলার বরইকান্দিতে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বরইকান্দি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি গৌছ মিয়া ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার তেলিরখাল ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা আলফু মিয়ার সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। দুই পক্ষের সংঘর্ষ ও গুলি বিনিময়ের সময় বরইকান্দি ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবকলীগের একটি ওয়ার্ডের সহ-সভাপতি মাসুক মিয়া ও যুবলীগ নেতা বাবুল মিয়া নিহত হন। এরপর গত ৮ মার্চ নিহত স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা বাবুল মিয়ার বড় ভাই সেবুল মিয়া ও মাসুক মিয়ার স্ত্রী রাবেয়া বেগম বাদী হয়ে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেন। এ দুই মামলায় হাজিরা দিতে আসেন ৫১ আসামি।
তিনি আরও জানান- এজাহার নামীয় আসামিদের মধ্যে ৫১ জন আদালতে হাজির হয়ে জামিন চাইলে আদালতের বিচারক দুজনের জামিন মঞ্জুর করে ৪৯ জনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
যে দুজন জামিন পেয়েছেন তারা হলেন- ফটিক মিয়া ও হাবিব মিয়া।