নিহত জলি দেবের ভাই আশোক দেব জানান, বিয়ে বাড়ির দাওয়াত খেয়ে অসুস্থ হওয়ার পর জলিকে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সকালে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিলেটে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। তার লাশ এখানো সিলেট রয়েছে।
জলি রানীর অপর ভাই বিশ্বজিৎ দেব বলেন, একজন ভদ্র লোকের বাড়িতে খাবার খেয়ে এত জন মানুষ অসুস্থ হয়েছেন ও একজন মারা গেছেন, এর সুষ্ঠু তদন্ত হওয়া প্রয়োজন।
বরের বড় ভাই মলয় কান্তি দাস বলেন, বিয়ের দাওয়াতে গিয়ে প্রথমে হালকা নাস্তা খাই। পরে ভাত খেয়ে শুয়ে পড়ি। সকাল থেকে পেটে সমস্যা দেখা দেয়। আমাদের ধারণা খাবারের সমস্যার কারণে সবাই অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
অসুস্থ যুবক দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার পাথারিয়া ইউনিয়নের নগর গ্রামের সাগর দাস বলেন, ভাত খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাদের কোনও কিছু হয়নি। কিন্তু সকালে একজন-দুজন করে সবার পেটে সমস্যা দেখা দেয়। ডা
অসুস্থ প্রণয় তালুকদার বলেন, রাতে ডাল, খাসির গোশত, মুরগির গোশত ও সবজি দিয়ে ভাত খেয়েছি। খাওয়ার পরপর কিছু না হলেও আজ সকাল থেকে অনেকের পেটে সমস্যা হয়।
জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক মো. সালাহ উদ্দিন আহমদ বলেন, বিয়ের দাওয়াত খেয়ে উনারা অসুস্থ হয়েছেন। হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।