সিআইডি’র অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে, গত তিন বছরে প্রায় অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী জালিয়াতি করে ভর্তি হয়েছে। এই সংখ্যা আরওবাড়তে পারে বলে জানা গেছে। তাদের সবাইকে চিহ্নিত করে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আগেই আমরা বলেছি, প্রশ্ন জালিয়াতির সঙ্গে জড়িতদের নির্মূল করবো। অবশেষে আমরা তা বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা জালিয়াতি করে ভর্তি হয়েছে তাদের তথ্য নিয়ে যাচাই-বাছাই করে অ্যাকাডেমিক বিধান অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবো।’
একই সুরে প্রক্টর গোলাম রব্বানী বলেন, ‘জালিয়াতির মাধ্যমে ভর্তি হওয়া কিছু শিক্ষার্থীকে চিহ্নিত করার একটি পর্যায়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। সিআইডির কাছে আরও তথ্য আছে। আমরা সেগুলো পেলে যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবো।’