মানববন্ধন থেকে দাবি করা হয়— একটি যৌক্তিক দাবির আন্দোলেনে নেতৃত্ব দেওয়ায় মশিউরকে তার হল থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। তিন দিন পর্যন্ত তার কোনও সন্ধান পাওয়া যায়নি। পরে আমরা জানতে পেরেছি-মশিউর কেরানীগঞ্জ কারাগারে আছে।কিন্তু, কি অভিযোগে তাকে কারাগারে নেওয়া হয়েছে—তা আমরা স্পষ্ট নই। তার নামে কোনও অভিযোগও নেই।
মানববন্ধন থেকে শিক্ষার্থীরা ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দেন।
মানববন্ধনে অংশ নিয়ে বিভাগীয় চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. নেহাল করিম চৌধুরী বলেন, ‘মশিউরকে আটকের কারণে বিভাগীয় ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের ঘটনা ঘটলে বিশ্ববিদ্যালয়কে দায়ভার নিতে হবে।’
মানববন্ধনে সহকারী অধ্যাপক ড. দেবাশীষ কুন্ডু, সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা ও অধ্যাপক ড. এ এস এম আমানউল্যাহ উপস্থিত ছিলেন।