গত ১২ অক্টোবর অনুষ্ঠিত ‘ঘ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ডিজিটাল জালিয়াতির মাধ্যমে ফাঁস হওয়ার অভিযোগ উঠলেও তা আমলে না নিয়ে ফলাফলা প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিবাদে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দ্বিতীয়বার ‘বিশেষ তদন্ত কমিটি’ গঠন করে। এরপর শুধু যারা পাস করেছে, তাদের ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার কথা জানান।
বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দফতর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হয়েছে, ১৬১৫টি আসনের বিপরীতে আগের পরীক্ষায় (১২ অক্টোবর) উত্তীর্ণ ১৮ হাজার ৪৬৩ শিক্ষার্থী পুনঃভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন। পরীক্ষার হলে মোবাইল ফোন বা টেলিযোগাযোগ করা যায় এ ধরনের ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ থাকবে। পরীক্ষা চলাকালে মোবাইল কোর্ট দায়িত্ব পালন করবে।