তাহলে কেমন হতো? প্রশ্নটি হলে আসা দশর্ককে করতেই পারেন। কারণ ছবিতে পুলিশ কর্মকর্তা বেশে হঠাৎ হাজির শুভ; সঙ্গে সঙ্গে দর্শকের তুমুল করতালি। এদিক, বিজরী তখন সাংবাদিক পার্থর সাবেক স্ত্রী আর অমিতাভ কয়েদি!
পুরো বিষয়টিই ছিল চমকে ভরা এ ছবির অন্যতম উপদান। ‘আয়নাবাজি’র পুরো টিমই তাদের বিষয়টি চেপে রেখেছিল।
শুভ বললেন, ‘প্রেক্ষাগৃহে গিয়ে সবাই বিষয়টি আবিষ্কার করুক, এমনটাই চেয়েছেন তারা। তাই বিষয়টি আগে কাউকে জানানো হয়নি!’
‘আয়নাবাজি’ ছবিতে মূলত তিনটি চরিত্র। তাতে আছেন- চঞ্চল চৌধুরী, নাবিলা এবং পার্থ বড়ুয়া। তবে এই তিন চরিত্রের মধ্যে ‘আয়নাবাজি’র গল্পের শুরুটা ‘আয়না’ নামের চঞ্চলকে ধরেই।
‘আয়নাবাজি’র চিত্রনাট্য লিখেছেন অনম বিশ্বাস ও গাউসুল আলম শাওন। কনটেন্ট ম্যাটার্সের প্রযোজনায় এতে অভিনয় করছেন লুৎফর রহমান জর্জ, হীরা চৌধুরী, শওকত ওসমান, গাউসুল আলম, ইফফাত তৃষা প্রমুখ।
৩০ সেপ্টেম্বর থেকে ছবিটি চলছে দেশের ২১টি প্রেক্ষাগৃহে। এগুলো হলো- স্টার সিনেপ্লেক্স, যমুনা ব্লকবাস্টার, শ্যামলি সিনেপ্লেক্স, বলাকা (নিউমার্কেট), আনন্দ (ফার্মগেট), শাহীন (ক্যান্টনমেন্ট), রাণীমহল (ডেমরা), তাজ (নওগাঁ), গৌরী (শাহজাদপুর), চান্দনা (জয়দেবপুর), ছবিঘর (ঝিনাইদহ), সেনা (সাভার), মিনিগুলশান (জিঞ্জিরা), চম্পাকলি (টঙ্গি), কল্লোল (মধুপুর), দর্শন (ভৈরব), ছায়াবাণী (ময়মনসিংহ), সংগীতা (খুলনা), কেয়া (টাঙ্গাইল) এবং চালা (সিরাজগঞ্জ)।
/এম/