এরকম নিদর্শন আরও আছে। গ্র্যান্ড থিয়েটার লুমিয়েরের বহির্ভাগ পেরিয়ে সামনে গিয়ে নিচে তাকালে চোখে পড়ে সেগুলো। এখানে অনেক তারকার হাতের ছাপ। ‘বেসিক ইনস্টিঙ্কট’ জুটি মাইকেল ডগলাস ও শ্যারন স্টোন, কিংবদন্তি চলচ্চিত্রকার আকিরা কুরোসাওয়া, মার্টিন স্করসিস, জেমস বন্ড তারকা টিমোথি ডালটন, কৃষ্ণাঙ্গ অভিনেত্রী হুপি গোল্ডবার্গ, অ্যাকশন তারকা ভ্যান ডেমের হাতের মাপ কেমন দেখলাম খুঁটে খুঁটে!
এসব হোটেলের সামনে উৎসুক মানুষের জটলা থাকে দিনভর। স্বপ্নের মানুষদের একনজর দেখতে এত কষ্ট আর উন্মাদনা। হোটেলগুলোর সামনে, পাশে কিংবা কাছাকাছি রঙ-বেরঙের ভাস্কর্য। সবই একটু অদ্ভুত। এই এলাকায় প্রাডা, গুচি, আরমানি, রবার্তো ক্যাভালি, ডলচে অ্যান্ড গ্যাবানা, মাইকেল করসের মতো বিখ্যাত ফ্যাশন প্রতিষ্ঠানের শোরুমের দিকে তাকালে নজরকাড়া পোশাক আর ফ্যাশন সামগ্রী দেখে মুগ্ধ হতে হয়।
কান উৎসব আয়োজকদের আমন্ত্রণে যেসব তারকা এসেছেন তাদের হোটেল থেকে লালগালিচায় আসে দামি গাড়িতে চড়ে। তারকাদের খানাপিনা করার তাঁবু ‘আগোরা’র আশেপাশে ও মার্শে দ্যু ফিল্ম ভবনের সামনে দাঁড়ানো থাকে এগুলো। উৎসবের অফিসিয়াল গাড়িগুলোও দেখার মতো সবই খুব ঝকঝকে।
রবিবার (২৮ মে) এখানটাকে কেমন যেন মরু অঞ্চল মনে হচ্ছে! কারণ বিভিন্ন দেশের প্যাভিলিয়নগুলো বন্ধ হয়ে গেছে। গত কয়েকদিনের সোরগোল যেন একদিনেই হয়ে গেছে পানসে!
/জেএইচ/এমএম/