আর দুই শিল্পী হলেন নায়ক ফেরদৌস ও ওপার বাংলার ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। এরপর হঠাৎ করেই শোনা যায়, ছবির মূল চরিত্রটির জায়গা শূন্য। কারণ, এতে থাকছেন না শুভ!
এরপর গতকাল ১১ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় ছবির নির্মাতা নঈম ইমতিয়াজ নেয়ামূলের সঙ্গে আরও একটি বৈঠক হয় শুভর। সেখানেই পুরো স্ক্রিন-প্লেটি শোনেন এই নায়ক। তারপর তার অভিব্যক্তিটি এমন, ‘পুরোটা শুনে আমি মুগ্ধ। সত্যিই অসাধারণ রোমান্টিক গল্প ও চরিত্র এটি। এটা কিন্তু ৮০ বা ৯০-এর দশকের গল্প নয়। এখানে প্রেমের ব্যাখ্যাটাই অন্যভাবে করা হয়েছে। এই সময়ের লাভ স্টোরি এটা। আরও স্পষ্ট করে বললে, রিয়েলিস্টিক গল্প। বর্তমান সময়ে বসবাস করে আমরা বেশ কিছু বিষয় এড়িয়ে যেতে পারব না। এরমধ্যে আছে মুঠোফোন ও জ্যামের মতো ব্যাপার। মূলত এই জ্যাম নিয়েই ছবি। যানজটও যে একটা রোমান্টিক অনুষঙ্গ হতে পারে এ ছবিতে তা দেখা যাবে।’
ছবির কেন্দ্রীয় ভূমিকায় অভিনয় করছেন শুভ ও পূর্ণিমা। ফেরদৌস আছেন অতিথি চরিত্রে। আর গুরুত্বপূর্ণ একটি চরিত্র করেছেন ঋতুপর্ণা।
‘জ্যাম’-এর মূল ভাবনা বরেণ্য সাংবাদিক আহমদ জামান চৌধুরীর। কাহিনি বিন্যাস করেছেন নঈম ইমতিয়াজ নেয়ামূল ও শেলী মান্না। চিত্রনাট্য ও সংলাপ রচনা করেছেন পান্থ শাহরিয়ার।
এর মাধ্যমেই ১০ বছর পর প্রয়াত নায়ক মান্নার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান কৃতাঞ্জলি কথাচিত্র থেকে নির্মিত হচ্ছে চলচ্চিত্র।