একদিন সেই ক্যাম্পে নিয়ে আসা হয় অনিন্দ্যসুন্দরী একটি মেয়েকে। তাকে দেখেই পাঁচুর বুকের মধ্যে হু হু করে ওঠে। মেয়েটিকে রাখা হয় অন্য একটি ঘরে। প্রতিদিন তার রুমে ঢুকতে দেওয়া হয় না পাঁচুকে। ২-৩ দিনে একবার। তাও দরজার সামনে দাঁড়িয়ে থাকে পাকিস্তানি আর্মিরা। অত্যাচারিত মেয়েটির সংস্পর্শে এসে পাঁচুর মনে জেগে ওঠে মুক্তিকামী চেতনা।
নাটকটি সম্পর্কে সাজ্জাদ সুমন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের অসংখ্য গল্প নিয়ে কাজ হয়েছে, হচ্ছে। তবে আমার কাছে এই গল্পটি একেবারেই ব্যতিক্রম মনে হয়েছে। কারণ, গল্পটি একজন মেথরকে নিয়ে। মহান মুক্তিযুদ্ধে মেথর সম্প্রদায়ের অবদান কিংবা আত্মত্যাগ নিয়ে এর আগে কোনও কাজ হয়েছে বলে আমার জানা নেই। গল্পটি ভিন্ন, নির্মাণেও চেষ্টা করেছি ভিন্নতা রাখার। শিল্পীরাও তাদের পুরোটা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। বাকিটা দর্শকের হাতে।’
নাটকটি ১৬ ডিসেম্বর, রবিবার রাত ৮টায় প্রচার হবে।