ফলে বুধবার (৭ এপ্রিল) সকালে এই নির্মাতাকে জরুরি ভিত্তিতে রাজধানীর শমরিতা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বিষয়টি বাংলা ট্রিবিউনকে জানিয়েছেন অভিনেতা নিজেই।
তিনি বলেন, ‘সিটি স্ক্যান করিয়েছিলাম। সেখানেই ফুসফুসের ইনফেকশনটি ধরা পড়ে। ২০ শতাংশ হওয়ায় দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি হতে বলে আমার ভাই। সে নিজেও একজন চিকিৎসক।’
জানা যায়, এটা ছাড়া অন্য কোনও জটিলতা নেই এই অভিনেতার। তাই আপাতত তাকে কেবিনে রাখা হয়েছে। তিনি সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন।
এদিকে দেশের আরেক স্বনামধন্য নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী করোনা পজিটিভ ফল হাতে পেয়েছেন। দু’দিন ধরে নিজ বাসায় আইসোলেশনে আছেন তিনি।
এই নির্মাতা বুধবার বিকালে বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘পজিটিভ রিপোর্ট হাতে পেয়েছি ৫ এপ্রিল। কাল (৮ এপ্রিল) চেস্টের সিটি স্ক্যান করাবো। এরপর চিকিৎসক যা বলেন তা-ই করতে হবে।’
চয়নিকা বলেন, ‘আমি প্রস্তুত ছিলাম এ সময়টার জন্য। আমি অলওয়েজ ফাইটার। ফাইট করেই আমি প্রতিটা কাজ জয় করেছি। এবারও ফাইট করবো। সৃষ্টিকর্তার সহযোগিতা, সবার দোয়ায় এবারও জয় হবে আমার। আমার ভয় নেই।’
এরমধ্যে গতকাল হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছেন আবুল হায়াত। তিনি এখনও পজিটিভ। অন্যদিকে আফসানা মিমি নেগেটিভ ফলের অপেক্ষায় এখনও অবস্থান করছেন হাসপাতালে। তবে দুজনের শারীরিক অবস্থা এখন বেশ স্বাভাবিক বলেই খবর মিলেছে।