কোনও অত্যাচারের পরিণতি ভালো হয় না, এমনটাই হুঁশিয়ারি করলেন অভিনেত্রী কাজী নওশাবা আহমেদ।
প্রসঙ্গ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘পরিণতি’। যাতে নওশাবা অভিনয় করেছেন অত্যাচারিত হওয়া এক নারী অথবা স্ত্রীর চরিত্রে। ছবিটি বৃহস্পতিবার (৫ আগস্ট) রাত ৮টায় অন্তর্জালে মুক্তি পাচ্ছে সিনেম্যাটিক বিডির ব্যানারে।
মিজানুর রহমান লাবুর রচনায় আবুল হোসেইন মাহমুদের পরিচালনায় এতে নওশাবার বিপরীতে অভিনয় করেছেন আরেফিন জিলানী। দু’জনকে দেখা যাবে স্বামী-স্ত্রীর ভূমিকায়।
বাংলা ট্রিবিউনকে বললেন, ‘আসলে কোনও অত্যাচারের পরিণতিই ভালো হয় না। সেটা ছোট-বড় যাই হোক। তো এখানেও সেই অত্যাচার ও তার পরিণতিটাই দেখানো হয়েছে। ছবিটির সাবজেক্ট বেশ পুরনো হলেও এমন বিষয়ে কাজ তেমন হয়নি এখানে। অথচ এই বিষয়ে আরও অনেক কাজ হওয়া জরুরি।’
ছবিটির গল্পের ধরন প্রসঙ্গে নির্মাতা জানান, স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক নিয়ে এই ছবির গল্প। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালোবাসা ও বিশ্বাস থাকবে, সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু কিছু কিছু সময় স্বামীরা সেই ভালোবাসাকে কলঙ্কিত করে।
নিজের ঐচ্ছিক লালসাকে পুষতে গিয়ে প্রায়ই স্ত্রীর অন্তরের চাহিদাকে উপেক্ষা করে। স্ত্রীর অনিচ্ছায় সুখ ভোগ করতে চায়! এটাই হচ্ছে মধুর সম্পর্কের মধ্যে একটি বিষময় পরিণয়।
মূলত স্বামী-স্ত্রীর এই দিকটিই উঠে আসবে ‘পরিণতি’তে।